ককটেল বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে শুরু ২০ দলীয় জোটের হরতাল
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ককটেল বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের ডাকা হরতাল। সোমবার ভোর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এখনো পর্যন্ত কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। বিভিন্ন এলাকায় হরতালের সহিংসতা ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়া থানার দয়াগঞ্জের বটতলা মোড়ে হরতালের সমর্থনে ৭/৮ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় হরতাল সমর্থনকারীরা। তবে এতে কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শী আবদুল মান্নান বলেন, সকাল ৭টার দিকে হরতালের সমর্থনে পিকেটাররা একটি ঝটিকা মিছিল নিয়ে এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। তবে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হওয়ার আগেই মিছিলকারীরা সটকে পড়ে
পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়া থানার দয়াগঞ্জের বটতলা মোড়ে হরতালের সমর্থনে ৭/৮ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় হরতাল সমর্থনকারীরা। তবে এতে কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শী আবদুল মান্নান বলেন, সকাল ৭টার দিকে হরতালের সমর্থনে পিকেটাররা একটি ঝটিকা মিছিল নিয়ে এসে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। তবে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হওয়ার আগেই মিছিলকারীরা সটকে পড়ে
।
গেন্ডারিয়া থানার ডিউটি অফিসার উপ পরিদর্শক (এসআই) হরিদাস জানান, এখন পর্যন্ত কোনো বিস্ফোরণ বা ঝটিকা মিছিলের খবর পাওয়া যায়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার মোড়ে ৫/৬টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতেও কোন হতাহতর খবর পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শী মোসাদ্দেক আহমেদ বলেন, সোমবার ভোরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মোড়ে হরতালের সমর্থনে ৫/৭ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। তবে কোন সহিংতার খবর জানাতে পারেননি ওই প্রত্যক্ষদর্শী।
রাজধানীর মগবাজার, মালিবাগ, হাটকোর্ট প্রেসক্লাব, মতিঝিল, নয়াপল্টন, দৈনিক বাংলার মোড়ে, কাওরানবাজার, ফার্মগেট, মিরপুর, পল্লবী, উত্তরা ও বিমানবন্দর এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব ও বিজিবি মাঠে রয়েছে। তারাও হরতালের সহিংতা প্রতিরোধ করতে দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান।
গাজীপুরে খালেদা জিয়ার সমাবেশ করতে না দেয়া এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ দলের আটককৃত নেতাদের মুক্তির দাবিতে এই হরতাল ডাকা হয়েছে। তবে সাংবাদিক, অ্যাম্বুলেন্স, ওষুধের দোকান, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িসহ জরুরি সেবা প্রদানকারী সংস্থার যানবাহন হরতালের আওতামুক্ত থাকবে।
গেন্ডারিয়া থানার ডিউটি অফিসার উপ পরিদর্শক (এসআই) হরিদাস জানান, এখন পর্যন্ত কোনো বিস্ফোরণ বা ঝটিকা মিছিলের খবর পাওয়া যায়নি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার মোড়ে ৫/৬টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতেও কোন হতাহতর খবর পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শী মোসাদ্দেক আহমেদ বলেন, সোমবার ভোরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের মোড়ে হরতালের সমর্থনে ৫/৭ টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। তবে কোন সহিংতার খবর জানাতে পারেননি ওই প্রত্যক্ষদর্শী।
রাজধানীর মগবাজার, মালিবাগ, হাটকোর্ট প্রেসক্লাব, মতিঝিল, নয়াপল্টন, দৈনিক বাংলার মোড়ে, কাওরানবাজার, ফার্মগেট, মিরপুর, পল্লবী, উত্তরা ও বিমানবন্দর এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি র্যাব ও বিজিবি মাঠে রয়েছে। তারাও হরতালের সহিংতা প্রতিরোধ করতে দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের জনসংযোগ বিভাগের উপ-কমিশনার মো. মাসুদুর রহমান।
গাজীপুরে খালেদা জিয়ার সমাবেশ করতে না দেয়া এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ দলের আটককৃত নেতাদের মুক্তির দাবিতে এই হরতাল ডাকা হয়েছে। তবে সাংবাদিক, অ্যাম্বুলেন্স, ওষুধের দোকান, ফায়ার সার্ভিসের গাড়িসহ জরুরি সেবা প্রদানকারী সংস্থার যানবাহন হরতালের আওতামুক্ত থাকবে।
Posted in: জাতীয়