নেপালে ভূমিকম্পে নিহত প্রায় 2000
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে নেপালে। এই পর্যন্ত নেপালের সরকারি হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় দুই সহস্রাধিক মানুষ ৷এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০ দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে নেপাল সরকার৷
এর আগে রোববার সকালে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রোববার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয় এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ১ হাজার ৮০৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৭১৮ জন।নেপালে গতকাল শনিবার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। নেপালে ৮০ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প এটি। এতে দেশটি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এই ভূমিকম্পে ভারত ও চীনেও হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।সরকারি সূত্র বলছে, ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত বহু বাড়িঘরের নিচে অনেক মানুষ চাপা পড়েছে।
এর আগে রোববার সকালে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে রোববার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে জানানো হয় এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ১ হাজার ৮০৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৭১৮ জন।নেপালে গতকাল শনিবার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮। নেপালে ৮০ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প এটি। এতে দেশটি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এই ভূমিকম্পে ভারত ও চীনেও হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।সরকারি সূত্র বলছে, ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত বহু বাড়িঘরের নিচে অনেক মানুষ চাপা পড়েছে।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং এর উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত পোখারা নগরের মাঝামাঝি লামজুং ভয়াবহ এ ভূমিকম্পের উৎসস্থল বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস)। সংস্থাটির মতে, গতকাল দুপুরে নেপালে মোট ১৫ বার ভূকম্পন অনুভূত হয়।ভূমিকম্পে রাজধানী কাঠমান্ডুতেই কয়েকশ লোকের প্রাণহানি ঘটেছে বলে জানা গেছে। নেপালে ভূমিকম্প শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার ভয়ার্ত মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে খোলা আকাশের নিচে এসে দাঁড়ায়।দেশটিতে বহু প্রাণহানি ছাড়াও ধ্বংস হয়েছে অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনা। এর মধ্যে কাঠমান্ডুর ধারাহারা বা ভীমসেন টাওয়ার একটি। ১৮৩২ সালে নির্মিত এই ভবনটি গুঁড়িয়ে গেছে। কাঠমান্ডু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।