বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|Monday, December 23, 2024
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » জাতীয় » গবেষণাপত্র প্রণয়ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ

গবেষণাপত্র প্রণয়ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ 

171124kalerkantho_jpg

আওয়ামী লীগ প্রথমবারের মতো গবেষণাপত্র প্রণয়ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। দলটির তথ্য ও গবেষণা উপকমিটিতে ছাত্র, শিক্ষক, গবেষক, আইনজ্ঞ, সাংবাদিকসহ সমাজের যে ব্যক্তিরা বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় যুক্ত, তাদের জাতির পিতার হত্যাকাণ্ড, এর ষড়যন্ত্র এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে তথ্যানুসন্ধান ও গবেষণায় উদ্বুদ্ধকরণের অংশ হিসেবে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে।

আজ বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ড বাঙালি জাতি এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্রেরর জন্য অসীম ও অপূরণীয় ক্ষতি। এই হত্যাকাণ্ড জাতির জন্য এক দুঃস্বপ্নের মতো ঘটনা। স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে ভণ্ডুল করার জন্যই পিতাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ডের মূল ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে ছিল দেশি-বিদেশি একটি চক্র। এই চক্রটি এবং এই হত্যাকাণ্ডের সুবিধাভোগীরা বহু বছর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বিচার করতে দেয়নি। তারা অবৈধ আইন ও প্রশাসনিক ক্ষমতা বলে বহু বছর ধরে জাতির পিতার হত্যার বিচার রুদ্ধ করে রেখেছিল। এমনকি জাতির পিতার নামটিও তারা সরকারিভাবে নিষিদ্ধ করেছিল।

গবেষণাপত্র প্রণয়ন প্রতিযোগিতা ২০২১ এর কার্যসূচি:-

গ্রুপ: ক
বিষয়: সপরিবারে জাতির পিতার হত্যাকাণ্ড এবং এর বিচার রহিতকরণে জাতি ও রাষ্ট্রের ক্ষতি : আইনি, সাংবিধানিক, আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক মূল্যায়ন।
প্রতিযোগী: দেশে-বিদেশে অবস্থানরত বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত আইনের ছাত্র-ছাত্রী।
গবেষণাপত্রের আকার: ৭০০০ শব্দ (সর্বোচ্চ)।

গ্রুপ: খ
বিষয় : জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের মূল ষড়যন্ত্রকারী ও সুবিধাভোগীদের তথ্যানুসন্ধান : ঐতিহাসিক দলিলাদির আলোকে বিশ্লেষণ।
গবেষণা পত্রের আকার : ১০০০০ শব্দ (সর্বোচ্চ)
প্রতিযোগী : শিক্ষক, গবেষক, সাংবাদিক ও অন্যান্য পেশাজীবী।
গবেষণাপত্রের রেফারেন্সিং স্টাইল : অক্সফোর্ড।
গবেষণাপত্রের ভাষা : বাংলা অথবা ইংরেজি।
গবেষণাপত্র পাঠানোর শেষ তারিখ : ৩১ আগস্ট ২০২১

গবেষণাপত্র মূল্যায়নে গঠিত বিচারকমন্ডলী:-
১. বিচারপতি সামসুদ্দিন চৌধুরী, সাবেক বিচারক, আপিল বিভাগ, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।
২. ড. মিজানুর রহমান, সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
৩. অজয় দাশ গুপ্ত, সিনিয়র সাংবাদিক।
৪. ড. বিশ্বজিত চন্দ, সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন।
৫. ড. আশফাক হোসেন, অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রতিটি গ্রুপের সেরা পাঁচটি গবেষণাপত্রের রচয়িতার জন্য বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা রয়েছে।

গবেষণাপত্র পাঠানোর ঠিকানা:
তথ্য ও গবেষণা উপকমিটি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
মাননীয় সভাপতির কার্যালয় (নতুন বিল্ডিং)
বাড়ি-৫৩, রোড -৩/এ, ধানমন্ডি,
ঢাকা- ১২০৯

ই-মেইলে অবশ্যই গবেষণাপত্রের সফট কপি পাঠাতে হবে

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone