বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|Sunday, December 22, 2024
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » আর্ন্তজাতিক » খাওয়ার সময়ও পরা যাবে যে মাস্ক

খাওয়ার সময়ও পরা যাবে যে মাস্ক 

বিজ্ঞাপন

জনপ্রিয়তার কারণ কী

অভিনব মাস্কটি কেবল নাকটুকুই ঢেকে রাখে। অন্য মাস্ক পরা অবস্থায় খাওয়াদাওয়া করা যায় না। এ মাস্ক পরে থাকলে দিব্যি খাওয়াদাওয়া করা যাবে। নাকের অংশটি ঢাকা থাকলেও মুখ খোলা থাকে। তবে এর ভেতরে একটি অংশ রয়েছে, যেটি ভাঁজ করে রাখা থাকে। দরকার হলে সেটি খুলে নিয়ে মুখও ঢেকে রাখা যায়। মাস্কটি খুব জনপ্রিয় হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। বিক্রিবাট্টাও ভালো।

অন্য মাস্ক পরে থাকলে খাওয়ার সময় সেটি খুলে রাখতে হয়। এ মাস্কে সেই অসুবিধা নেই। কিন্তু এটি নিয়ে নানা রকম মত আছে ইন্টারনেটে। নেটিজেনরা বিভক্ত। এ মাস্কের কার্যকারিতা নিয়েও কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন। কারও প্রশ্ন, আদৌ কি এটি কোনো কাজে লাগে? নাকি পুরোটাই স্টাইল।

অনেকে বলছেন, এটিতে যেহেতু মুখ ঢেকে রাখার সুযোগ রয়েছে, তাই এটি দরকারমতো খুলে মুখও ঢেকে রাখা যায়। ফলে, দুটি কাজই একসঙ্গে হয়। আর খাবার খাওয়ার সময় তো নাকটুকু ঢাকা থাকছেই। তাতে কিছুটা হলেও অতিরিক্ত সুরক্ষা পাওয়া যাচ্ছে, যা অন্য মাস্কে পাওয়া যায় না।

যদিও এটা নিয়ে বিরুদ্ধ মতও আছে; কেউ কেউ বলছেন, পুরোটাই কায়দাবাজি। খাওয়ার সময় নাক খুলে রাখলেও বিশেষ ক্ষতি হয় না। আর এ মাস্ক পরে অনেকেই সব সময় মুখ খুলে রাখছেন। এ কারণে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না।

তবে এটা নিয়ে নানা আলোচনা ও সমালোচনার মধ্যও হু হু করে বিক্রি হচ্ছে এই কোস্ক। ইতিমধ্যেই জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে এ মাস্ক।

অস্ট্রেলিয়ার ডেকিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ ট্রান্সফরমেশনের মহামারিবিদ্যা বিভাগের প্রধান ক্যাথরিন বেনেট নাইন নিউজকে বলেছেন, মাস্কগুলো শুধু নাক ঢেকে রাখে। এটি ‘অদ্ভুত ধারণা’য় তৈরি। কিন্তু ‘কোনো কিছু না থাকার চেয়ে তো এটি ভালো’। এটি সম্ভবত কিছু পার্থক্য করে দেয়।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone