৭৮ উপজেলার ফলাফল: আ.লীগ ৩৬, বিএনপি ২৭, জামায়াত ৭, অন্যান্য ৮
এইদেশ এইসময়, ঢাকা : তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত ৮১টি উপজেলার মধ্যে এখন পর্যন্ত ৭৮টির বেসরকারি ফলাফল পাওয়া গেছে। প্রাপ্ত ফলে চেয়ারম্যান পদে ৩৬টিতে আওয়ামী লীগ, ২৭টিতে বিএনপি, সাতটিতে জামায়াত, একটিতে এলডিপি ও দুটিতে জনসংহতি সমর্থিত প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। এছাড়া চারটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও একটিতে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
এদিকে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা, বরিশালের হিজলা ও চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ এ তিনটি কেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ-৩৬
ফরিদুল ইসলাম (দিনাজপুর সদর), আবুজার রহমান (নীলফামারী সদর), পনির উদ্দীন আহমেদ (কুড়িগ্রাম সদর), শওকত আলী সরকার বীরবিক্রম (চিলমারী), আনোয়ারুল ইসলাম (নওগাঁ পোরশা), আজাদ হোসেন লাভলু (যশোর মনিরামপুর), খান মজিবুর রহমান (বাগেরহাট সদর), শাহ আলম বাচ্চু (মোড়েলগঞ্জ) শেখ আবু সাঈদ (রামপাল), আবু তাহের হাওলাদার (মংলা), মো. কামাল উদ্দিন আকন (শরণখোলা), সৈয়দ ফজলু আমির লিটু (নড়াইল লোহাগড়া), শেখ ওয়াহিদুজ্জামান (সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ), মোশারেফ হোসেন (ভোলা সদর), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর দেওয়ানগঞ্জ ), নজরুল ইসলাম (দুর্গাপুর), তারিকুল হাসান মিঠু (খুলনা মুলাদী), সরদার খালেদ হোসেন স্বপন (বরিশাল বাবুগঞ্জ), আশরাফ হোসেন খোকা (শ্রীবর্দী ), এস এম কামরুল হাসান শাহিন (নেত্রকোণা সদর), আবুল হাসেম তপাদার (শরীয়তপুর), রফিকুল ইসলাম (মৌলভীবাজার বড়লেখা), আবু জাহিদ (সিলেটের দক্ষিণ সুরমা) , মো. আইয়ুব আলী (কিশোরগঞ্জ হোসেনপুর), মীর ফারুক আহমাদ ফরিদ (টাঙ্গাইল ধনবাড়ী), মোহতেশাম হোসেন বাবর (টাঙ্গাইল সদর), এম এম জালালউদ্দিন আহম্মেদ (আলফাডাঙ্গা), সফি কাজি (সদরপুর), মো. শামসুদ্দিন কালু (কুমিল্লা নাংগলকোট), জাহাঙ্গীর খান চৌধুরী (কুমিল্লা ব্রাহ্মণপাড়া), আবদুস সোবাহান ভূঁইয়া (চৌদ্দগ্রাম), শাজাহান শিশির (চাঁদপুর কচুয়া), এসএম আল মামুন (চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ডু), দিদারুল কবির রতন (ফেনী দাগনভূঁইয়া), এসএন চৌধুরী (রাঙ্গামাটি কাউখালি), মো. মজনু মিয়া (ময়মনসিংহ ধোবাউড়া)।
বিএনপি-২৭
নূরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁ হরিপুর), সাইদুর রহমান (গাইবান্ধা সাইদুল্লাহপুর), আনোয়ারুল ইসলাম (চাপাইয়ের ভোলাহাট), মোহাম্মদ ইসহাক (রাজশাহীর গোদাগাড়ী), মিজানুর রহমান (কুমিল্লার বুড়িচং), আবু সাঈদ (রাজশাহীর চারঘাট), ওয়াহিদুজ্জামান (পিরোজপুরের নেসারাবাদ), আজিজুর রহমান (কুমিল্লার হোমনা), সালাউদ্দীন সরকার (কুমিল্লা তিতাস), আবুল বাসার আকন্দ (ময়মনসিংয়ের ফুলপুর) এ এস ফেরদৌস (টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার), আজিজুর রহমান (ফরিদপুরের মধুখালী), খন্দকার লিয়াকত হোসেন (মানিকগঞ্জের ঘিওর), বাবর আলী (খুলনার পাইকগাছা), আইয়ুব আলী (লালমনিরহাটের আদিতমারী), বাদল আমিন (ফরিদপুরের চরভদ্রাসন), শরীফুল ইসলাম শরীফ (নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ), শামসুল আলম (লক্ষ্মীপুরে কমলনগর), নুরুল ইসলাম (ঠাকুরগাওয়ের হরিপুর), কামরুজ্জামান কমল (জয়পুরহাটের আক্কেলপুর), আবদুল কুদ্দুছ (বান্দরবান সদর) আবুল কালাম আজাদ (বান্দরবানের আলীকদম) ও নুরুল মিল্লাত (কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর), শরিফুল ইসলাম (কিশোরগঞ্জ সদর), ইঞ্জি. শফিকুল ইসলাম, (বাহ্মণবাড়ীয়া নবীনগর), আবুল কালাম আজাদ (নোয়াখালী সেনবাগ), শামসুল আলম, (সুনামগঞ্জ জামালগঞ্জ), আজিজুর রহমান, (ময়মনসিংহ ফুলবাড়ীয়া) তায়েবুর রহমান (ময়মনসিংহ গৌরীপুর) ।
জামায়াত-৭
আজিজুর রহমান (চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা), মোখলেসুর রহমান (চাপাইনওয়াবগঞ্জ সদর), কেরামত আলী (চাপাইনওয়াবগঞ্জ শিবগঞ্জ), মঈন উদ্দিন (নওগা ধামরাইর হাট), আকরাম হোসেন (গাইবান্ধা সদর), মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন (নওগার ধামুরহাট), নূরে আলম সিদ্দিকী (দিনাজপুর নবাবগঞ্জ)।
অন্যান্য-৮
আওয়ামী লীগের চার বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন, মুজিবুর রহমান বঙ্গবাসী (কুড়িগ্রাম বৌমারী), কাজী গোলাম মোস্তফা (গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়া), একেএম ইসমাইল হক (শরীয়তপুরের নড়ীয়া), শাহাদাত হোসেন (ফরিদপুর ভাংগা)। এছাড়া বিএনপি এক বিদ্রোহী প্রার্থী হলেন বাদল আমীন (চরভদ্রাসন ফরিদপুর)। জনসংহতি সমিতি দুই প্রার্থী হলেন, রাঙামাটির বরফকল মণি চাকমা ও বাঘাইছড়ির বড় ঋষী চাকমা। এছাড়া চট্টগ্রামের চন্দনাশায়ে এলডিপি প্রার্থী আব্দুর জব্বার চৌধুরী বিজয়ী হয়েছে।