বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|Sunday, December 22, 2024
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » শিক্ষা » যে পরামর্শ দিল একাদশে ভর্তি নিয়ে আন্তঃশিক্ষাবোর্ড

যে পরামর্শ দিল একাদশে ভর্তি নিয়ে আন্তঃশিক্ষাবোর্ড 

ফাইল ছবি

যে পরামর্শ দিল একাদশে ভর্তি নিয়ে আন্তঃশিক্ষাবোর্ড

 

শিক্ষার্থীরা যে নাম্বার পেয়েছে সেইভাবে সমন্বয় ও সিলেকশন করে কলেজের ভর্তির আবেদন করেন, তাহলে সে তার কাঙ্খিত কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়ে যেতে পারেন। এছাড়াও পরপর তিন বার কলেজে ভর্তির আবেদনের সময় রাখা হয়েছে জানিয়েছে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষাবোর্ড ।

 

এদিকে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। তিন ধাপে অনলাইন ভর্তির আবেদন চলবে আজ রোববার (২৬ মে) থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত। আর ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে ১৫ জুলাই থেকে, চলবে পরবর্তী ১০ দিন। ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির অপেক্ষায় এখন ১৬ লাখ ভর্তিচ্ছু।

 

এবারও জিপিএ-ফাইভ পেয়েও অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি হতে পারবেন না তাদের পছন্দের কলেজে।  তবে শিক্ষা বোর্ড জানিয়েছে, প্রথম ধাপে কলেজ না পেলেও আরও দু’দফা আবেদনের সুযোগ রয়েছে। অন্যদিকে ভর্তিচ্ছুর তুলনায় আসন ৮ লাখ বেশি হওয়ায় সব কলেজ পাবে না কাঙ্ক্ষিত শিক্ষার্থী।

 

মাত্র ১৫০ টাকা ফি দিয়ে সর্বোচ্চ ১০টি এবং সর্বনিম্ন ৫টি কলেজকে পছন্দের তালিকার অর্ন্তভুক্ত করার সুযোগ থাকছে ভর্তিচ্ছুদের। বাংলা ও ইংলিশ ভার্সন, এমপিও-নন এমপিও এবং মহানগর ও উপজেলা বিবেচনায় সর্বনিম্ন ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত ভর্তি ফি নিতে পারবে প্রতিষ্ঠানগুলো।
 
প্রতিবছরের মতো এবারও শিক্ষার্থীদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে ফলাফলে এগিয়ে থাকা রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন মহানগরের কলেজগুলো। তাই জিপিএ ফাইভ পেয়েও কাঙ্খিত কলেজ পড়ার সুযোগ পাবে না অনেক শিক্ষার্থী। তাই এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে পছন্দের তালিকা পূরণের পরামর্শ দিয়েছে আন্তঃ শিক্ষাবোর্ড।
 
বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষাবোর্ড এর সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বলেন, 

 

তারা (শিক্ষার্থীরা) যে নাম্বার পেয়েছে সেইভাবে যদি সিলেকশন ও সমন্বয় করে কলেজের ভর্তির আবেদন করেন, তাহলে সে তার কাঙ্খিত কলেজে পড়ার সুযোগ পাবেন। আবার যারা সিলেকশন কলেজ পাবে না প্রথম পযায়ে, আবার একেবারে আবেদন করেন নাই; এই ধরনের শিক্ষার্থীদের জন্য দ্বিতীয় ধাপের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে তৃতীয় ধাপ পর্যন্ত সুযোগ রাখা হয়েছে তাদের জন্য।


 

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশ মেধা কোটা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone