আমার নাম মোহাম্মদ আলি, আমি এখান থেকে এসেছি, এখন সেখানে যাবো
অনলাইন ডেস্কঃ সৌদি আরবের মক্কার একটি রাস্তায় একজন অর্ধনগ্ন মানুষের ঘুরে বেড়ানো নিয়ে শহরবাসীর মধ্যে নানা কৌতূহল এবং ভয় ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষত নারী ও শিশুরা রাস্তায় আতঙ্কের শিকার হচ্ছেন। খবর মক্কা ডেইলির।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই অর্ধ উলঙ্গ মানুষটির নাম মোহাম্মদ আলি। তিনি একজন মানসিক রোগী।
মোহাম্মদ আলির শরীরের উপরের অংশ অনাবৃত এবং নিচে একটি পাতলা কাপড় পরা ছিলো। তবে এই কাপড়টিও তিনি গায়ে রাখতে চাইছিলেন না বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা।
অবস্থার বিবরণে জানা যায়, মক্কার আশ-শুহাদা রাস্তায় পায়চারি করতে করতে ওই মানুষটি ক্রুদ্ধ কণ্ঠে চিৎকার করে বলে,
সৌদি আরবের মক্কার একটি রাস্তায় একজন অর্ধনগ্ন মানুষের ঘুরে বেড়ানো নিয়ে শহরবাসীর মধ্যে নানা কৌতূহল এবং ভয় ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষত নারী ও শিশুরা রাস্তায় আতঙ্কের শিকার হচ্ছেন। খবর মক্কা ডেইলির।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ওই অর্ধ উলঙ্গ মানুষটির নাম মোহাম্মদ আলি। তিনি একজন মানসিক রোগী।
মোহাম্মদ আলির শরীরের উপরের অংশ অনাবৃত এবং নিচে একটি পাতলা কাপড় পরা ছিলো। তবে এই কাপড়টিও তিনি গায়ে রাখতে চাইছিলেন না বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা।
অবস্থার বিবরণে জানা যায়, মক্কার আশ-শুহাদা রাস্তায় পায়চারি করতে করতে ওই মানুষটি ক্রুদ্ধ কণ্ঠে চিৎকার করে বলে, “আমার নাম মোহাম্মদ আলি। আমি ‘এখান’ থেকে এসেছি, এখন ‘সেখানে’ যাবো।”এই সময় তার দাঁতের ফাঁকে একটি সিগারেট ছিলো।
তাকে নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলেও অধিবাসীরা অনিরাপদ বোধ করছেন বলে জানান রাইদ আল মাইহাদি নামে একজন স্থানীয়। তিনি বলেন, “মোহাম্মদ আলি এখন পর্যন্ত কোনো ভয়ের কারণ হয়নি, তবে আমরা ভয় পাচ্ছি। যে কোনো সময় যেকোনো রকমের ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে যেতে পারে। রিয়াদে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি আমরা এখনও ভুলে যাইনি।”
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে রাজধানী রিয়াদের রাস্তায় একজন মানসিক রোগী দ্বারা একজন ভারতীয় শ্রমিক হত্যার ঘটনা ঘটে।
এদিকে কয়েকজন উৎসুক মক্কাবাসী মোহাম্মদ আলীকে কাপড় ও চিকিৎসা সহযোগিতা দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখান। মোহাম্মদ আলীকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি তাতে ভ্রূক্ষেপও করেননি বলে জানিয়েছে একজন অধিবাসী।
মোহামদ সোলাইমান নামে অন্য আরেকজন বলেন, “আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে হোটেলে এসেছিলাম। সেখান থেকে বের হওয়ার সময় ওই অর্ধ উলঙ্গ মানুষটি আমার চোখে পড়ে। আমি আবার তাড়াতাড়ি হোটেলে ঢুকে যাই। কারণ আমি চাইনি এই দৃশ্য আমার স্ত্রীর চোখে পড়ুক।”
তিনি আরও বলেন, আমি চাই দ্রুত তাকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হোক। নয়তো অবস্থা আরও খারাপের দিকে যাবে।”
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মোহাম্মদ আলীকে নিয়ে কর্তৃপক্ষের তৎপরতার কথা জানা যায়নি।
থেকে এসেছি, এখন ‘সেখানে’ যাবো।”এই সময় তার দাঁতের ফাঁকে একটি সিগারেট ছিলো।
তাকে নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলেও অধিবাসীরা অনিরাপদ বোধ করছেন বলে জানান রাইদ আল মাইহাদি নামে একজন স্থানীয়। তিনি বলেন, “মোহাম্মদ আলি এখন পর্যন্ত কোনো ভয়ের কারণ হয়নি, তবে আমরা ভয় পাচ্ছি। যে কোনো সময় যেকোনো রকমের ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটে যেতে পারে। রিয়াদে ঘটে যাওয়া ঘটনাটি আমরা এখনও ভুলে যাইনি।”
উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে রাজধানী রিয়াদের রাস্তায় একজন মানসিক রোগী দ্বারা একজন ভারতীয় শ্রমিক হত্যার ঘটনা ঘটে।
এদিকে কয়েকজন উৎসুক মক্কাবাসী মোহাম্মদ আলীকে কাপড় ও চিকিৎসা সহযোগিতা দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখান। মোহাম্মদ আলীকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি তাতে ভ্রূক্ষেপও করেননি বলে জানিয়েছে একজন অধিবাসী।
মোহামদ সোলাইমান নামে অন্য আরেকজন বলেন, “আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে হোটেলে এসেছিলাম। সেখান থেকে বের হওয়ার সময় ওই অর্ধ উলঙ্গ মানুষটি আমার চোখে পড়ে। আমি আবার তাড়াতাড়ি হোটেলে ঢুকে যাই। কারণ আমি চাইনি এই দৃশ্য আমার স্ত্রীর চোখে পড়ুক।”
তিনি আরও বলেন, আমি চাই দ্রুত তাকে চিকিৎসা সেবা দেয়া হোক। নয়তো অবস্থা আরও খারাপের দিকে যাবে।”
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মোহাম্মদ আলীকে নিয়ে কর্তৃপক্ষের তৎপরতার কথা জানা যায়নি।