বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|Sunday, December 22, 2024
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » জাতীয় » জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ৩০ নভেম্বর

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলার রায় ৩০ নভেম্বর 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ  জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বেগম খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিলের আদেশের তারিখ পুর্ননির্ধারন করে ৩০ নভেম্বর রবিবার ধার্য করা হয়েছে।এর আগে গতকাল চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফ্যানেজ ট্রাস্ট ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট্রের দুর্নীতি মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১ ডিসেম্বর ঠিক করেছেন আদালত।পুরান ঢাকার বকশি বাজারের অস্থায়ী এজলাসে ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক বাসুদেব রায় এ তারিখ ঠিক করেছিলেন গতকাল সোমবার।খালেদা জিয়ার পক্ষে সময় আবেদন মঞ্জুর করে এই তারিখ ঠিক করেছিলেন বিচারক।এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার পক্ষে সময় আবেদন নামঞ্জুর করে একই আদালত বাদীর আংশিক সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।

kahleda2

এরপর দুটি ধার্য তারিখে খালেদা জিয়ার পক্ষে সময় নেওয়া হয়।উল্লেখ্য, এর আগেও মামলা ২টিতে খালেদা জিয়া ২০০৯ সালের ৭ সেপ্টেম্বর ও ২০১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি, ওই বছর ১১ অক্টোবর এবং চলতি বছর ২১ মে ও ৩ সেপ্টেম্বর আদালতে হাজির হন।এতিমদের জন্য বিদেশ থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে জিয়া অরফ্যানেজ ট্রাস্ট সংক্রান্ত মামলাটি দায়ের করে দুদক। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় এই মামলাটি দায়ের করা হয়। ২০০৯ সালের ৫ আগস্ট দুদক আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।ওই মামলার অভিযোগপত্রে খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমান, সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমানকে আসামি করা হয়।আসামি তারেক রহমান সরকারের নির্বাহী আদেশে দেশের বাইরে আছেন। মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ জামিনে আছেন। ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান মামলার শুরু হতেই পলাতক।অন্যদিকে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলাটি দায়ের করে দুদক। এ মামলায় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। এ মামলায় ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ করা হয়।মামলাটিতে বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরী এবং তার তৎকালীন একান্ত সচিব বর্তমানে বিআইডব্লিউটিএ এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খানকে আসামি করা হয়।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone