বাংলাদেশে প্রথম ট্যুরিজম ভিত্তিক নিউজ পোর্টাল|Sunday, December 22, 2024
সাইটে আপনার অবস্থানঃ Home » জাতীয় » বিএনপিকে নির্বাসিত না করলে রাজনীতি মিথ্যাচার, ষড়যন্ত্র ও কলুষমুক্ত হবে নাঃ খাদ্যমন্ত্রী

বিএনপিকে নির্বাসিত না করলে রাজনীতি মিথ্যাচার, ষড়যন্ত্র ও কলুষমুক্ত হবে নাঃ খাদ্যমন্ত্রী 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ   বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ থেকে নির্বাসিত না করলে বাংলাদেশের রাজনীতি মিথ্যাচার, ষড়যন্ত্র ও কলুষমুক্ত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম। তিনি বলেন, বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ থেকে নির্বাসিত করতে হবে।রবিবার দুপুরে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে চিত্রশিল্পী কাইয়ূম চৌধুরী এবং বরণ্যে সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধুরীর স্মরণে আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।kamrul

কামরুল বলেন, বিএনপির জন্মই হয়েছে ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে। যাদের জন্ম ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে জন্ম হয়েছে তাদের মুখে ষড়যন্ত্র অস্বীকারের কথা ছাড়া আর কিছু নয়।বিএনপি যড়যন্ত্রে বিশ্বাস করেনা মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়াই কামরুল ইসলাম বলেন, রাজনীতিতে কলুষতা ও শঠতার জন্মদাতা হল বিএনপি। তাদের ইতিহাস হল ষড়যন্ত্রের। এরা বিদেশনির্ভর দল আইএসআইর অর্থে প্রতিষ্ঠিত। তাদেরকে নির্বাসনে পাঠানো পর্যন্ত এদেশের রাজনীতি কলুষমুক্ত হবে না।তিনি বলেন, রাতের আধারে গুলশান ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে চাকরি বিধি অনুযায়ী অচিরেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইতিমধ্যে গোয়েন্দা সংস্থার হাতে তার উপস্থিতির দালিলিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। উত্তরা যড়যন্ত্রও সফল হয়নি, খালেদা জিয়ার গভীর রাতের গুলশান যড়যন্ত্রও সফল হবে না।খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দলের দুই নেতার দুই রকম বক্তব্যেই প্রমাণ করে, গুলশানে খালেদা জিয়া সরকারি কর্মকর্তাদের নিয়ে সরকার উৎখাতের যড়যন্ত্র করেছিল। নয়তো কেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন কোন বৈঠক হয়নি। বিএনপি নেত্রীর প্রেস সচিব মারুফ কামাল বলেন বৈঠক হয়েছে। এই দ্বিমুখী বক্তব্যেই প্রমাণ করে গভীর যড়যন্ত্রে বিএনপি লিপ্ত।তিনি বলেন, এদেশে জঙ্গীদের জন্মদাতা হল বিএনপি। তারা আওয়ামী লীগকে গায়েল করার জন্য তাদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। সেই দিন বেশী দূরে নয় আপনাদের(বিএনপি) সাধের জঙ্গীরা আপনাদেরই ছোবল মারবে।বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে কামরুল ইসলাম বলেন, আমেরিকা ও বিদেশীদের চাপে এই সরকার নির্বাচন দিতে বাধ্য হবে। কিন্তু আমরা বলতে চায়, কোন চাপে এই দেশে মধ্যবর্তী নির্বাচন হবে না। আওয়ামী লীগ কারো কথায় নির্বাচন দেবে না। নির্বাচন হবে সংবিধান মতে যথাসময়ে। সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন।সংগঠনের সহ-সভাপতি ও প্রবীণ অভিনেতা সৈয়দ হাসান ইমামের সভাপতিত্বে শোক সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন প্রবীণ অভিনেতা এটিএম শামসুজ্জামান, পিযূষ বন্দোপধ্যায়, ঢাকা মহনগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক অ্য্ডাভোকেট বলরাম পোদ্দার প্রমুখ।

শেয়ার করুন !!Share on FacebookTweet about this on TwitterShare on Google+Share on LinkedInShare on RedditBuffer this pageDigg thisShare on TumblrPin on PinterestShare on StumbleUponFlattr the authorEmail this to someone